Spread the love

বিশেষ প্রতিনিধি : কলকাতা, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫। সল্প দৈর্ঘ্যের সিনেমা ‘আলো’ -আমাদের দেশের অনেক অভাবী ঘরেই হয়তো আজও বিদ্যুতের অভাবে ,প্রবল অর্থকষ্টে শিশুদের পড়াশোনাটুকু আর শেষ পর্যন্ত হয়ে ওঠে না। আমাদের শিক্ষিত হওয়ার মূল্যই বা কোথায়! যদি না সাধ্যমতো সামাজিক হিতাকাঙ্খী হতে পারি !

এমনই এক পটভূমিতে তৈরি “আলো”। নিরুপায় দুটি প্রাণী- স্বামীহারা, দৈন্য দশায় জর্জরিত অপারক এক মা, আর তার একমাত্র বেঁচে থাকার অবলম্বন, আদরের সন্তান “পাখি”.. হঠাৎই তাদের অভাবের সংসারে দেবদূতের মতো হাজির হয় তিনজন স্বেচ্ছাসেবী সদস্য। তাদের সামান্য প্রচেষ্টাই অসামান্য হয়ে ওঠে পাখির প্রাণবন্ত হাসিতে। বহু বছর পর যেন অতৃপ্ত শুষ্ক মাতৃ মনে নিঃশব্দ ফল্গুধারার মতন বয়ে যায় অমোঘ তৃপ্তি। বারবার কৃতজ্ঞতা স্বীকারেও যেন এই ঋণ শোধ করা যায় না।
নিশানি প্রোডাকশন হাউস পরিবেশিত স্বল্পদৈর্ঘ্যের ছবি “আলো “।
(ডলি শর্মা দ্বারা অনুপ্রাণিত)
পরিবেশক : সুদীপ রঞ্জন সরকার ও নেজ মুভিং পিক্সেল।
প্রযোজক: প্রণব কুমার সাধুখাঁ।
অংশগ্রহণকারী শিল্পীরা হলেন :
নিশানি শর্মা (শিশু শিল্পী )
দেবশ্রী নাড়ু (প্রধান চরিত্র)
প্রণব কুমার সাধুখাঁ ,
ঋতু বিশ্বাস ,
অধরা
অতিথি শিল্পী :
তীর্থঙ্কর হালদার
সহেলি মন্ডল
প্রিয়াংশু ভোক্তা